The Single Best Strategy To Use For পুরনো ড্রাগন ফল গাছের যত্ন
The Single Best Strategy To Use For পুরনো ড্রাগন ফল গাছের যত্ন
Blog Article
মানিপ্ল্যান্ট গাছ প্রতিস্থাপনের জন্য একটি বড় পাত্র বেছে নিন, যাতে বৃদ্ধির জন্য জায়গা থাকে। পাত্রের নীচে ড্রেনেজ ছিদ্র থাকতে হবে যাতে অতিরিক্ত জল বেরিয়ে যেতে পারে এবং শিকড় পচা রোধ করতে পারে। প্রথম অবস্থাতে মানি প্লান্ট লাগাতে চাইলে ৬ ইঞ্চির একটি মাটির পাত্র নিন। শুরুতে আপনি চাইলে মাটির পরিবর্তে সিরামিক বা প্লাস্টিকের পাত্র নিতে পারেন। পরবর্তীতে যখন গাছটি বড় হবে ও তখন বড় পট ব্যবহার করবেন।
ড. জে সি মালাকারড্রাগন ক্যাকটাস গোত্রের একটি ফল। ড্রাগন ফলের গাছ লতানো ইউফোরবিয়া গোত্রের ক্যাকটাসের মতো; কিন্তু এর কোনো পাতা নেই। গাছ দেখে সবাই একে চিরসবুজ ক্যাকটাস বলেই মনে করেন। বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের বাউ জার্মপ্লাজম সেন্টারের পরিচালক প্রফেসর ড.
আমরা সবাই জানি যে মানি প্ল্যান্ট উপরে উঠতে ভালোবাসে। এর জন্য, আমরা প্লাস্টিক বা বাঁশের খুঁটি যুক্ত করতে পারি। এই খুঁটিকে অবলম্বন করে গাছটি যথাযথভাবে বেড়ে উঠতে পারবে। আপনি এটিতে দড়ি যোগ করতে পারেন যাতে এটি চারপাশে ঘূর্ণায়মান হয়। আপনি ডালপালা বেঁধে রাখতে পারেন যতক্ষণ না এটি চূড়ায় পৌঁছায়। সুতরাং, গাছটিকে সঠিকভাবে উপরে উঠতে সাহায্য করা হল মানি প্ল্যান্ট দ্রুত বৃদ্ধির আরেকটি উপায়।
গাছের গোড়ায় পচা ধরলে রোগ বালাই নাশক স্প্রে করতে হবে। কান্ড ও গোড়া পচন ধরলে ছত্রাক নাশক স্প্রে করতে হবে। পোকা মাকড়ের আক্রমণ হলে খুব কম পরিমাণ এবং পরামর্শ নিয়ে কীটনাশক দিতে হবে। তবে বেশি দিলে ফলন হ্রাস পাবে। তাই দক্ষ কারো থেকে পরামর্শ নিতে হবে। এভাবেই ড্রাগন চাষ করতে হবে।
ড্রাগন ফল মূলত আমেরিকার প্রসিদ্ধ একটি ফল যা বর্তমানে আমাদের দেশেও ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। ড্রাগন ফলের গাছ এক ধরনের ক্যাকটাস জাতীয় গাছ। এই গাছের কোন পাতা নেই। ড্রাগন ফলের গাছ সাধারনত ১.
পুষ্টিগুণ হিসেবে ড্রাগন ফলে রয়েছে ক্যালরি, প্রোটিন, ফ্যাট, কার্বোহাইড্রেট, ফাইবার সহ ইত্যাদি উপাদান। এছাড়াও পুষ্টিগুণের মধ্যে খনিজ পদার্থ হিসেবে রয়েছে আয়রণ, ম্যাগনেসিয়াম, জিঙ্ক, ফসফরাস ও পটাসিয়াম ইত্যাদি খনিজ পদার্থ। ড্রাগন ফলে আছে ওমেগা-৩ এবং ওমেগা -৯। যা হার্টের জন্য বেশ উপকারক।
ড্রাগন ফলের উপকারিতা সম্পর্কে আরো জানতে
ড্রাগন ফল ছাদে এবং জমিতে উভয় জায়গাতেই চাষ করতে পারবেন। প্রায় বাংলাদেশের সকল মাটিই ড্রাগন চাষের উপযোগী। কিন্তু জৈবসারযুক্ত বেলে দোআঁশ মাটি ড্রাগন চাষের সবচেয়ে উত্তম মাটি। সাধারণত ড্রাগন চাষের জন্য কাটিং লাগাতে হয় এবং তা নিয়মিত পরিচর্চার মাধ্যমে বড় করতে হয়। ছাদে লাগাতে চাইলে বড় ড্রাম কিংবা টবে লাগাতে হবে।
ড্রাগন গাছের কান্ড সাধারণত ছত্রাক এবং ব্যাকটেরিয়া দ্বারা বেশি আক্রান্ত হয়। এ রোগ হলে গাছের কান্ডে প্রথমে হলুদ রং এবং পরে কালো রং ধারণ করে এবং পরবর্তীতে ওই অংশে পচন শুরু হয় এবং ধীরে ধীরে পচার পরিমাণ বাড়তে থাকে। এ রোগ দমনের জন্য যে কোন ছত্রাকনাশক (বেভিস্টিন, রিডোমিল, সাফ, থিওভিট ইত্যাদি) এবং ব্যাকটেরিয়া নাশক ২+২ গ্রাম প্রতি লিটার জলে মিশিয়ে সমস্ত কান্ডে প্রয়োগ করতে হবে।
১০.গোলাপ গাছ অতিরিক্ত বৃষ্টির জল পছন্দ করে না, প্রয়োজনে বর্ষাকালে গাছের উপর ছাউনি তৈরি করে দিতে পারেন ।
ছত্রাক অথবা ব্যাকটেরিয়া দ্বারা এ রোগ হতে পারে। এ রোগ হলে গাছের কাণ্ডে প্রথমে হলুদ রং এবং পরে কালো রং ধারণ করে এবং পরবর্তীতে ঐ অংশে পচন শুরু হয় এবং পাচার পরিমাণ বাড়তে থাকে। এ রোগ দমনের জন্য যে কোন ছত্রাকনাশক (বেভিস্টিন, রিডোমিল, থিওভিট ইত্যাদি) ২ গ্রাম প্রতি লিটার জলে মিশিয়ে প্রয়োগ করে সহজেই দমন করা যায়।
হ্যা, বেলে দোঁয়াশ মাটি সহ প্রচুর সূর্যালোক পাই তেমন স্থানে গাছ রাখতে হবে তবে সরাসরি মাটিতে ড্রাগন ফল গাছ ভাল হয়। ড্রাগন গাছ টবে করবার জন্য গভীর এবং বড় মাপের পাত্র নির্বাচন করতে হবে।
ছাদ বাগানের জন্য উপযোগী ফল গাছের মধ্যে : আম, বিদেশি কাঁঠাল (আঠা, ভোতাবিহীন রঙ্গিন জাত যা রোপণের দুই বছর পর ফল দেয়), পেয়ারা, বারোমাসী লেবু (কাগজি, click here সিডলেস, এলাচি), মাল্টা, কমলা, থাই বাতাবি, কুল (টক ও মিষ্টি), ডালিম, শরিফা, সফেদা, আমলকী, বারোমাসী আমড়া, জামরুল, অরবরই, বিলিম্বি, করমচা, ড্রাগন অন্যতম।
'মাটি ও মানুষ' অনুষ্ঠানে ড্রিপ ও স্প্রিংকলার ইরিগেশন সিস্টেম নিয়ে বিটিভির বিশেষ প্রতিবেদন।